Skip to playerSkip to main contentSkip to footer
  • 5/27/2020
বাংলাদেশের তিন দিকে ভারত আর মিয়ানমারের সীমান্ত। যার বেশীরভাগই অরক্ষিত। এ সুযোগে সীমান্ত পেড়িয়ে বাংলাদেশের সন্ত্রাসীরা যেমন ঠাঁই করে নিচ্ছে ভারত আর মিয়ানমারে; তেমনি এই দুই দেশের সন্ত্রাসী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীরা আস্তানা গাড়ার চেষ্টা চালিয়ে আসছে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত আর দূর্গম এলাকাগুলোতে। সম্প্রতি শেরপুরের নালিতাবাড়ির পাহাড়ি এলাকায় এমনই এক ভিনদেশী অনুপ্রবেশকারীদের আস্তানা থেকে অত্যাধুনিক অস্ত্র, গুলি ও যোগাযোগ উপকরণ উদ্ধার করে ৱ্যাব ৫।

জাতিগতভাবে শান্তি প্রিয় বাঙালীরা সোচ্চার সন্ত্রাস, বিচ্ছিন্নতাবাদ ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে। ৯ এগারো হামলায় সংশ্লিষ্ট জঙ্গি নির্মূলে যুক্তরাষ্ট্রের মতো শক্তিশালী রাষ্ট্রও ব্যর্থ হয়। অথচ ২০০৫ এ এদেশে মাথা চাড়া দিয়ে ওঠা জা’মায়াতুল মুজাহিদ্বীন বাংলাদেশ, জেএমবি কিংবা হুজিবি’র মতো জঙ্গী সংগঠণের সর্বোচ্চ সূরা সদস্যদের গ্রেফতার ও বিচার রায় কার্যকরের মধ্য দিয়ে এই ক্ষেত্রে সফলতার নজির রাখেছে এ দেশ।

গত বছরের আগষ্টে বান্দরবানের থানচিতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, বিজিবি’র টহল দলের উপর হামলা চালানো মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন 'আরাকান আর্মি'রাঙামাটির রাজস্থলীর আস্তানায় হানা দিয়ে ২ বিচ্ছিন্নবাদীকে আটকসহ উদ্ধার করে ঘোড়া, আরাকান আর্মির পোশাক, ল্যাপটপ ও ক্যামেরা।

চলতি সপ্তাহেই গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভারতের মেঘালয় রাজ্য ঘেষা শেরপুর সীমান্তের কালাপানি জঙ্গলে অস্ত্র মজুদের সন্ধান পায় র্যা ব। চারটি স্পটে রোববার রাত থেকে টানা অভিযান চালিয়ে উদ্ধার হয় বিমান বিধ্বংসী গোলাবারুদ, অত্যাধুনিক অস্ত্র, স্যাটেলাইট ফোন ও ৪৮ হাজার গুলিসহ সামরিক পোশাক।

এরআগে ২০০৭ সালে এ জেলার বাকাকুড়া গ্রামে ভারতের বিচ্ছিন্নতা সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম, উলফার এক সদস্য গ্রেফতার হয় বিপুল পরিমান গুলিসহ। এরপর ২০১০ সালে এ গ্রাম থেকেই উদ্ধার হয় অস্ত্র-গোলাবারুদসহ সাংগঠনিক দলিল দস্তাবেজ।

Category

🗞
News

Recommended