দুইশ ছয়টা হাড়ের জোড়া বাহাত্তর হাজার তার ও মন, দেহঘড়ি চৌদ্দতলা, তার ভিতরে দশটি নালা,
একটা বন্ধ নয়টা খোলা গোপনে এক তালা আছে। দেখতে যদি হয় বাসনা চলে যাও ঘড়ির কাছে যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে ঘড়ির ভেতর লুকাইছে পর্দারও সত্তুর হাজারে তার ভিতলে লড়ে চড়ে জ্ঞান নয়ন ফুটলে পরে দেখতে পারবেন চোখের কাছে; ওস্তাদ আলাউদ্দিনে ভেবে বলছেন, ওরে আমার মনবোকা; বাউল রহমান মিয়ার কর্মদোষে হইল না ঘড়ির দেখা আমি যদি ঘড়ি চিনতে পারতাম, ঘড়ির জুয়েল বদলাইতাম, ঘড়ির জুয়েল বদলাইবো কেমন যাই মিস্ত্রীর কাছে? মন আমার দেহঘড়ি সন্ধান করি, কোন মিস্ত্রী বানাইছে